অনুব্রত মন্ডলের জামিন মঞ্জুরের ঘটনা সম্প্রতি বেশ আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের এই তৃণমূল কংগ্রেস নেতা, যিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন, ভাষা সমস্যা সংক্রান্ত কারণে জামিন প্রাপ্তির আবেদন করেছিলেন।
জামিনের অন্যতম কারণ ইংরেজি, ইংরেজি নথি না থাকায় ট্রায়াল শুরু হয়নি বারবার বলেও ইংরেজি অনুবাদ করতে পারেনি ইডি স্পেশাল পিপি সময় চেয়েও অনুবাদ করাতে পারেননি, ট্রায়াল শুরু না হওয়াতেই কার্যত জামিন মঞ্জুর অনুব্রত মন্ডলের। দিল্লির এক আইনজীবী জানান যে এই কেসটা একচুয়ালি সমস্ত সাক্ষী বেঙ্গলের যত স্টেটমেন্টস রেকর্ড হয়েছে সব বাংলায়, তো কেসে এখন এটাও ঝামেলা চলছে যে এই স্টেটমেন্ট গুলো ইংলিশে ট্রান্সলেট হবে কিনা, ইডি সেটাও করতে চাইছে না তো কোর্ট আজকে নিজেও পড়তে পারছে না সেই স্টেটমেন্ট গুলো। আদও ট্রান্সলেট হবে কি না এই সমস্ত কথা ছিন্তা করে আনুব্রাত মণ্ডল এর জামিন মঞ্জুর করা হয়।
এদিকে ত্রিনমুল নেতা ফিরাদ হাকিম আনুব্রাত মণ্ডল এর জামিন নিয়ে যা বলেন
ফিরাদ হাকিম বলেন আমাদের অনুব্রত বীরভূমের বাঘ ছিলেন বাঘই থাকবেন বলেছিলাম খাঁচায় বেশিদিন আটকে রাখা যাবে না। বাঘ খাঁচায় থাকলে শেয়াল হায়নারা হাউ হাউ করে বাঘ বেরোচ্ছে এবার লেজ তুলে পালিয়ে যাবে। এই বলে বিরোধীদের কটাক্ষ করেন ফিরাদ হাকিম।
বিরধি নেতা সুকান্ত মজুমদার কি বলেছেন আনুব্রাত মণ্ডল এর জামিন মঞ্জুর হওাতে
তিনি বলেন বীরভূমের বাঘ সো কল্ড বাঘ, সেই খাঁচার ভেতরে ঢোকার ফলে তৃণমূল কংগ্রেসের উচকে নেতা তারা লাফালাফি করে তার জায়গাটা নিয়েছিল। তবে ফিরাজ সাহেবের এত আনন্দ পাওয়ার কিছু হয়নি এটা হচ্ছে জামিন হয়েছে বিচার শুরু হয়নি। বিচার শুরু হলে চার্জ শিট হলে প্রমাণিত যে এরা চাকা চুরি করেছে, তো জেলে যেতেই হবে জেলে যাবে আবার।